Thursday, August 3, 2017

পড়াশোনায় ভালো করার উপায়

'বিসমিল্লাহহির রহমানির রাহীম।আসসালামুআণাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই?আজ আমি আপনাদের কে পড়াশোনায় মনযোগ আনার উপায় বা পড়া মনে রাখার উপায় সম্পর্কে বলবো।ভিডিওটি দেখুন। অনেকেই আছেন যারা অনেক পড়াশোনা করে ও ভালো রেজাল্ট করতে পারেন না।কেউ কেউ আবার পড়ায় মন বসাতে পারেন না।আবার কেউ কেউ পড়া মনে রাখতে পারেন না।পড়তে বসলেই আলসেমী আসে এবং কনসেন্ট্রেশন বা একাগ্রতার অভাব রয়েছে এই ধরনের নানা রকম নানা রকম সমস্যা ছাত্রছাত্রীদের প্রতিনিয়ত ফেজ করতে হয়।তাই এসব সমস্যা সমাধানের জন্য আপনাদের কে এমন কিছু শক্তশালি টোটকা দিবো যা প্রয়োগ করলে আপনি এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।যারা পড়াশোনা করে কিছুই মনে রাখতে পারেন না তাদের কে বলছি আপনারা স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর জন্য নিয়মিত তুলসি পাতা
খেতে পারেন।প্রতিদিন যদি ১০-থকে ১৫ টি তুলসি পাতা খান তাহলে আপনার স্মৃতি শক্তি বাড়বে।যদিও আমরা জানি যে তুলসি পাতা কাশির জন্য খুবা উপকারি।কিন্ত স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর জন্য তুলসি পাতার জুড়ি মেলে ভার।যাদের কনসেন্ট্রেশন বা একাগ্রতা তাদের কে বলছি একাগ্রতা বৃদ্ধির জন্য একটি সাদা কাপড়ের মাঝখানে কালো রং এর কালি দিয়ে
ঐং কথাটি লিখবেন।এরপর আপনি যেখানে 
পড়তে বসেন, অর্থ্যাৎ আপনার পড়ার টেবিলের সামনে টাঙিয়ে দিবেন।যাতে আপনি পড়তে বসলে আপনার চোখে এই কথাটি পড়ে।এর পর যখন আপনি পড়তে বসবেন তখন ঐ কাপড়ের দিকে তাকিয়ে ২১ বার ঐং কথাটি পাঠ করবেন।যদি আপনি পড়াশোনায় বসার আগে ২১ বার ঐং কথাটি পাঠ করেন তাহলে আপনার কনসেন্ট্রেশন বা একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে।এছাড়া একাগ্রতা ও স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনি যখন পড়তে বসবেন তখন যেন আপনার পড়ার টেবিলে পড়তে বসেন।পড়ার টেবিল ছাড়া অন্য কোথা ও পড়তে বসবেন না।এবং পড়ার টেবিলের উপর যেন সবুজ রঙের কাপড় দেওয়া থাকে।একটি পানি ভর্তি কাঁচের গ্লাসে 

১ টি গোলাপফুল গ্লাসের ভিতরে করে গ্লাসের মুখটি কিছু দিয়ে ঢেকে আপনার পড়ার টেবিলের উপরে রাখবেন।এর েকটি আশ্চর্য ক্ষমতা আছে যা আপনার স্মৃতি শক্তি ও একাগ্রতা বৃদ্ধি করবে।একজন আমাকে লিখেছেন তার ছেলের বুদ্ধি দিন দিন কমে যাচ্ছে। কি করবে সে বুঝতে পারছে না।এক্ষেত্রে আপনাকে বলি নিশ্চি আপনার ছেলে কোন প্লেন দেওয়াল বা সমান দেওয়ালের সামনে পড়তে বসে।।আপনারা এটা খেয়াল রাখবেন যেন প্লেন দেওয়াল বা সমান দেওয়ালের সামনে আপনার ছেলে মেয়েরা বা আপনারা পড়তে বসবেন না।প্লেন দেয়া বলতে যে দেওয়ালের সামনে কোন জ্বানালা থাকে না তাকে প্লেন দেওয়াল বলা হয়।যদি প্লেন দেওয়ালের সামনে টেবিল চেয়ার নিয়ে কোন শিক্ষার্থী পড়তে বসে তাহলে দিন দিন তার বুদ্ধি কমতে থাকবে।বা কমতে বাধ্য।তাই মনে রাখবেন কখনোই কোন ছাত্র-ছাত্রী কে প্লেন দেওৃযালের সামনে পড়তে বসতে দিবেন না।এই ছিল আমাদের আজকের বিয়য়।ধন্যবাদ সবাইকে।

Tuesday, August 1, 2017

প্রেমে বাঁধা দূর করার যন্ত্র

'আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আমাদের ব্লগ Koka Pandit এ আপনাদের স্বাগতম।আজ আমি আপনাদের প্রেমে বাঁধা দূর করার যন্ত্র বা প্রেমের প্রতিদ্বন্দ্বী কে দূর করার যন্ত্র সম্পর্কে বলবো।সাধারনত প্রেম করার ক্ষেত্রে নানা-রকম বাঁধার সম্মূক্ষীন হতে হয়।প্রেমের ক্ষেত্রে প্রেমিক বা প্রেমিকার বাড়ির লোকজন সেই সম্পর্ক মেনে নিতে রাজি হন না।পরিবারের লোকজন ছাড়াও তৃতীয় পক্ষের লোকজন দ্বারা ও নানা রকমের সমস্যার সৃষ্টি হয়।প্রেমের ক্ষেত্রে প্রেমীক বা প্রেমিকার বাবা মা বাঁধা হয়ে দাড়ালে অথবা কোন প্রতিদ্বন্দ্বীর অস্তিত্ব আবিষ্কার হলে এই উভয় বাঁধা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই দুটি

বিশেষ প্রভাবশালী যন্ত্র প্রয়োগ করতে পারেন।প্রেমিক বা প্রেমিকার পিতামাতা বাঁধা হয়ে দাড়ালে (ক) চিন্হিত যন্ত্রটি ১ টি পরিষ্কার সাদা-কাগজে সাধারন কালো কালির কলম দ্বারা লিখতে হবে।এরপর সেই যন্ত্র লেখা কাগজ টি তুলার সাথে মিশিয়ে তিলের তেলের প্রদীপে জ্বালিয়ে দিবেন।এর ফলে প্রেমিক বা প্রেমিকার মাতা পিতার আপনার প্রতি মনোভাব পরিবর্তন হবে।এবং আপনি তাদের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠবেন।তাতে আপনার প্রেম নির্বিঘ্ন হবে।কিন্ত যদি প্রেমের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষ অর্থ্যাৎ কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে হয় তাহলে প্রেমিক বা প্রেমিকার মন নিজের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য এবং প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি তাকে বিরুপ করার জন্য (খ) চিন্হিত যন্ত্রটি প্রয়োগ করবেন।এর জন্য (খ) চিন্হিত যন্ত্রটি একটি পরিষ্কার ভূজ্জপত্রে কেশর বা জাফরান অথবা কুমকুমের কালি দ্বারা ডালিম গাছের শাখার কলম দিয়ে লিখবেন।এরপর সেই যন্ত্র লেখা টি সরিষার তেলের প্রদীপে জ্বালিয়ে দিবেন।এর ফলে আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে।

       এই ছিল আমাদের আজকের বিষয় 
ধন্যবাদ সবাইকে।

অদৃশ্য হওয়ার উপায়

'আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশাকরি খুব ভালো।আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে কালো জাদুর সাহায্যে সবার চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য হয়ে যাবেন।প্রাচীন তন্ত্র শাস্ত্রে অদৃশ্য হওয়ার সম্পর্কে লেখা আছে।যা বড়ই অদ্ভুদ বিদ্যা।এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কেউ অদৃশ্য হয়েছে কিনা এবং এই পদ্ধতিতে অদৃশ্য হওয়া সম্ভব কি না তা জানাও একটা রহস্য।শুধু মাত্র আপনাদের ঙ্গান বৃদ্ধির জন্য আজ আমি এই তন্ত্র শাস্ত্রের লেখা এই অদৃশ্য হওয়ার উপায়টি আপনাদের কাছে প্রকাশ করবো।তান্ত্রিকদের মতে এই প্রক্রিয়াটি অধিক উচ্চ সাধন এবং বিপদজনক ও বটে।তাই গুরুর আদেশ নিয়ে কাজটি করা উচিত।তা না হলে বিপদ ঘটতে পারে।এর জন্য কৃষ্নপক্ষের রবিবার দিন পেঁচার পালক পুড়িয়ে বসমো তৈরি করতে হবে।এর পর সেই বসমের সঙ্গে কুমকুম ও কস্তুরী মিশিয়ে গুটিকা তৈরি করে নিতে হবে।এরপর সেই গুটিকাটি আগুনে পুড়িয়ে কাজল তৈরি করে চোখে লাগালে অদৃশ্য হওয়া যায়।অর্থ্যাৎ এই গুটিকাটির কাজল চোখে লাগালে আপনি অদৃশ্য হয়ে যাবেন।আপনাকে কেউ দেখতে পাবে না অথচ আপনি সবাইকে দেখতে পাবেন।ভিডিওতে দেখুন। এই ছিল আমাদের বিষয়।ধন্যবাদ সবাই কে।